Posts

Showing posts from April, 2019

Labour of love....

এরমটা কতবার পড়েছি উপন্যাস এ, মফঃস্বলের সেই সাইকেল চালিয়ে রিকশা ধাওয়া করা প্রেম গুলো ঠিক টেকেনা, কিন্তু বাকি জীবনটা ওই গলার কাছে কাটা হয়ে আটকে থাকে, শহুরে দু কামরার ফ্ল্যাটে ব্রেডটোস্ট-এ  হঠাৎ করেই স্কুল পালিয়ে তার হাতের পোড়া রুটি তরকারির কথা মনে পড়ে, আমরা ভালোবাসার যত্ন না করে কোথাও যেন তার দাস হয়ে উঠি হঠাৎ, সেদিন থেকে কি একটা হয়েছে আমার, খুব পর লাগছে নিজেকে তোমার কাছে, বিকেল সাড়ে দুটোর সময় আমার পশ্চিমমুখী বারান্দায় রোদটার মতো ও এখনো প্রকট গো তোমার কাছে?? কি জানি!! সে যাই হোক তুমি কিন্তু কখনো দাস হয়ে যেওনা আমার! ভালোবাসাই থেকো, মিঠাই কে বোলো আমাকেও এট্টু ভালোবাসতে 😊 বড্ডো কঠিন জায়গায় থাকি আমি, আমার ফ্ল্যাটের দক্ষিণ জানলার পাশের বাসায়, যারা থাকে তারা প্রায় পঞ্চাশ ছুঁই, তবু নিজের বাসা ভাঙে, পরের টাও ভাঙে।। আবার লাল চোখ দেখিয়ে বলে দেখে নেবে সবটা। ভয় করে জানো?? তুমি কোনোদিন শহুরে হয়ে যেওনা, আমি নাহয় এক আধদিন পোড়া রুটি আর বাপুজি কেক খাওয়াবো তোমায়, তুমি বদলে যেওনা আমার কথায় কোনোদিন, & please let me remain the labour of love....

তুমি শহর ছাড়ার পর

আজ শহরে খুব এলোপাথাড়ি হাওয়া, জানো? তুমি শহর ছাড়ার পর, প্রথম রাত্তির; রাত দুটো বাজতে দশ, ঘুম নামছেনা শরীরে। মশারি এফোঁড় ওফোঁড় করছে দক্ষিণী হাওয়া। আমার তখন বছর উনিশ হবে, দিতসা, সুপ্রীতি কে ভালোবাসতো, তখন চায়ের ভাঁড় আগাগোড়াই আমার খুব প্রিয়; আমি চায়ে চুমুক দিতাম, আর ওরা  একে অপরকে; লজ্জায় লাল হয়ে যেতাম আমি। তবু জানতাম ওটাকে ও ভালোবাসা বলে।। বছর ঘুরে দিতসার এক পুরুষ সঙ্গী হলো, হাঁটুর বয়েসী, তবু তার যৌনাঙ্গ আর, কবিতার পঙক্তি সবটা ঢেকে দিত দিতসার।। স্বপ্ন বুনত সংসারের; ওই যেমন দুঃসাহস এ, আমিও বুনে ফেলি; মাঝে মাঝে। মা বলছিল, তোমার অপেক্ষা করা নাকি বৃথা, আমার চুলে পাক ধরবে, আর তুমি অন্য কাউকে নিয়ে কবিতায় মাতবে। আমি বোঝাতে পারিনা, তোমার বুকে লেগে থাকা আমার ওই পাহাড়ি শান্তিটা।। চুপ করে যাই।। তুমি অন্য কারোর হলেও, কিছু করার নেই আমার; অপেক্ষা ছাড়া।। দিতসা সেবার ও পারেনি।। কেউ অপেক্ষা করতে পারেনা ক্যানো? জানো?? তুমিও বলছিলে, অন্য লোকের হয়ে যাওয়া সোজা; সবাই বলে, এখন আমার বয়স পঁচিশ মতো, দিতসা আজ এই পাঁচবার হলো রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস বদলালো; কেমন ঘেন্না করতে ইচ্ছে হচ্ছে আজ আম